শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৭ অপরাহ্ন
Reading Time: 2 minutes
শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা :
২৯ শে জানুয়ারী সোমবার,। প্রতিবছরের মতো এ বছরও কলকাতার নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে, ক্রেতা সুরক্ষা মেলা শুরু হয়েছে, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় এবং উপভোক্তা বিষয়ক আধিকারিকদের সহযোগিতায়, এই মেলা ২৭শে জানুয়ারী থেকে ২৯শে জানুয়ারী পর্যন্ত চলছে, আর আজ তার শেষ দিন, এই মেলা প্রতিদিন একটা থেকে রাত্রি আটটা পর্যন্ত খোলা থাকছে,। মেলার শুভ সূচনা হয় সাতাশে জানুয়ারী, উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী, বিধায়ক, ও কাউন্সিলর এবং উপভোক্তা বিষয়ক আধিকারিকেরা। প্রতিদিন থাকছে মঞ্চে ডিবেট ও সংগীত পরিবর্তন, উপস্থিত ছিলেন উপভোক্তা বিষয়ে আধিকারিক সোমপ্রকাশ ভট্টাচার্য এবং বিপ্লব মিএ, এছাড়া মেলায় উপস্থিত ছিলেন অন্যান্য আধিকারিকেরা। ক্রেতা সুরক্ষা মেলার শেষ দিনে একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন উপভোক্তা বিষয়ে আধিকারিকেরা বিভিন্ন জেলার স্কুল এর ছাত্রছাত্রীরা মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন,। একটি ডিবেটে, যেখানে জাজেরা উপস্থিত, বিচারক মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপভোক্তা বিষয়ের আধিকারিক মৃদুল হালদার, সুদক্ষিনা রায়, মানিক মাঝি। এই ডিবেটের বিষয় ছিল ক্রেতা সুরক্ষার উপর প্রশ্ন।
কিছু প্রশ্ন একটি করে কাগজের টুকরোই লেখা, সেই কাগজটি বক্স থেকে তোলার পর।
যে প্রশ্ন উঠে আসবে, সেই বিষয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের বলতে হবে। এবং সম্পূর্ণ সেটি ক্রেতা সুরক্ষার উপরই সীমাবদ্ধ। ছাত্রছাত্রীরা বাংলা ইংরেজি ও হিন্দিতে উত্তর দিতে পারবেন, যে স্কুলের ছাত্র বেশি নম্বর পাবেন তাদেরকে পুরস্কৃত করবেন, এই অনুষ্ঠান শুরুর আগে ,সকল বিচারকদের এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মান জানালেন পুষ্পস্তবক দিয়ে। এই মেলায় প্রায় ২০০ কাছাকাছি স্টল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের রয়েছে। এর সাথে সাথে উপভোক্তা বিষয়ক দপ্তরের একটি স্টল রয়েছে, যেখানে সাধারণ মানুষ গিয়ে বুঝতে পারবেন এবং তাদেরকে বোঝানো হচ্ছে।
বার বার একটি কথাই উঠে আসছে, আমরা এই মেলার মধ্য দিয়ে আরো বেশি করে মানুষকে সজাগ করার চেষ্টা করছি, কোন কিছু কেনার আগে, কিভাবে নিজেকে সতর্ক রাখবেন এবং কি কি জিনিস সংগ্রহ করতে হবে, যার মধ্য দিয়ে কোন কিছু ঘটলে ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরে তিনি অভিযোগ করতে পারবেন। আমরা তার অভিযোগের ভিত্তিতে সেই বিষয়টি নিয়ে আইন অনু ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা করি, যাতে কোনদিন ক্রেতারা না ঠকে, কোন জিনিস কিনতে গিয়ে কি কি নিতে হবে, সেই সকল বার্তায় তারা তুলে ধরেছেন। এবং বিক্রেতাদের উদ্দেশ্যও বলেন, ক্রেতাদের সঠিক দাম এবং সঠিক কাগজপত্র যেন অতি অবশ্যই দেওয়া হয়। এমনকি সঠিক ওজন ও সঠিক জিনিস।